Philosophy

Jīvana-dharma-yoga: Introduction

[On the occasion of D V Gundappa’s forty-fifth death anniversary, Prekshaa is delighted to publish the first episode of a new series – a modern English translation of DVG’s Kendra Sahitya Akademi Award-winning work, Bhagavad-gītā-tātparya or Jīvana-dharma-yoga. Translated from the original Kannada treatise by Sri. Raghavendra Hebbalalu and Smt. Sreelalitha Rupanagudi. —Editor]

Invocation

जगद्रणाङ्गणे यस्य
स्मरणं जयकारणं।
पार्थसारथये तस्मै
श्रीकृष्णब्रह्मणे नमः॥

কৃষ্ণ-জীবনে ভগবদ্গীতা – উপসংহার

অর্জুনকে শোক থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করে কৃষ্ণ গীতার সূচনা করেন – “জীবিত বা মৃত, কারোর জন্য অশ্রুপাত করনা” (ভ. গী. ২.১১)। এবং তিনি গীতার পরিসমাপ্তিও করেন অর্জুনকে শোক থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ ক’রে – “আমার উপর বিশ্বাস রাখ। আমি তোমাকে মোক্ষ প্রদান করব। তুমি কেঁদো না” (ভ. গী. ১৮.৬৬)। ক্রন্দন থেকে বিরত থাকার এই দুটি মন্ত্রণার মাঝেই তিনি গীতার সমস্ত শিক্ষাদান করেন। কিন্তু কৃষ্ণ তাঁর নিজের জীবনে কি কখনও অশ্রুপাত করেছেন ?

কৃষ্ণ-জীবনে ভগবদ্গীতা – ঋষিসুলভ কৃষ্ণ

গীতায় কৃষ্ণ একজন “স্থিতপ্রজ্ঞ” ব্যক্তি হয়ে ওঠার বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণার অবতারণা করেছেন, অর্থাৎ, একজন ব্যক্তি যিনি বিচার-বিবেচনাপূর্ণ এবং অবিচলিত বুদ্ধিমত্তার অধিকারী। তিনি বলেন, “যিনি স্বার্থপরতা বর্জন করে শুধুমাত্র সত্যের স্বরূপেই পরিতৃপ্তি লাভ করেন, তিনিই ‘স্থিতপ্রজ্ঞ’ “(ভ. গী. ২.৫৫)। অন্যভাবে বলা যায়, তিনি অর্জুনকে ‘দেহাভিমান’ ত্যাগ করতে বলছেন, যার অর্থ সেইপ্রকার মনোভাব, যখন জীবনের প্রতি নিবদ্ধ দৃষ্টি একরকম দেহ ও বস্তুভিত্তিক ঘোরের মধ্যে থাকে।

কৃষ্ণ-জীবনে ভগবদ্গীতা – কূটনীতিজ্ঞ কৃষ্ণ

বাগ্মিতা, সততা, বুদ্ধিমত্তা, বৈদগ্ধ্য অথবা প্রত্যুতপন্নমতিত্ব – একজন প্রকৃত কূটনীতিজ্ঞের সকল গুণই কৃষ্ণের মধ্যে উপস্থিত ছিল। তাঁকে একজন মৃদুভাষী রূপে কল্পনা করা যায়। তাঁর বাণী একাধারে সৎ এবং চিত্তগ্রাহী (ভ. গী. ১৭.১৫)। তাঁর বাণী কখনও ভ্রান্ত নয়, বরং অতি বাস্তবিক। তিনি কখনও প্রতিজ্ঞাবিস্মৃত হননি, কখনও প্রতিজ্ঞাভঙ্গ করেননি। আবার, ধর্মরক্ষার্থে শত প্রতিজ্ঞা পরিত্যাগ করতেও পিছপা নন। কৃষ্ণের ‘ধর্মদৃষ্টি’-তেই (সামগ্রিক সদগুণ উপলব্ধি করার দূরদর্শিতা) গীতা পরিপূর্ণ।

কৃষ্ণ-জীবনে ভগবদ্গীতা – সমাজ

অগ্নিষোমীয় ব্যুহ হল সৃষ্টির কাঠামো, এক অনন্ত বিন্যাস। ভক্ষক-ভক্ষিতের সম্পর্ককে বেঁধে রাখার এক চিরন্তন প্রতিষ্ঠান। এই বিষয়টি উপনিষদ এবং যোগবাসিষ্ঠে আলোচিত হয়েছে। গীতায় কৃষ্ণ এই বিষয়টি সম্পর্কে বলেন যখন তিনি চন্দ্র, সূর্য, অগ্নি, শক্তি, প্রাণরস, চিন্তা ইত্যাদির সাথে নিজেকে অভিন্ন রূপে বর্ণনা করেন (ভ. গী. ১৫.১২-১৫)।

ಸನಾತನಧರ್ಮೀಯರ ಜೀವನದೀಪಿಕೆ

ಭಗವದ್ಗೀತೆಯ ಹೃದಯ – ಡಾ|| ಲಿಂಗೇಶ ಮಹಾಭಾಗವತರು

[ಇದು ‘ದಿ ಇಂಡಿಯನ್ ರಿವ್ಯು ಆಫ್ ರಿವ್ಯೂಸ್’ ಮಾಸಪತ್ರಿಕೆಯ ‘ವಿಶಿಷ್ಟಗ್ರಂಥಗಳು’ ಎಂಬ ಅಂಕಣದಲ್ಲಿ ಡಾ|| ಡಿ. ವಿ. ಗುಂಡಪ್ಪನವರು ಆಂಗ್ಲಭಾಷೆಯಲ್ಲಿ ಮಾಡಿದ ಗ್ರಂಥವಿಮರ್ಶೆಯ ಕನ್ನಡಾನುವಾದ. ಮೂಲದ ಪ್ರಕಟನೆ: ಸೆಪ್ಟೆಂಬರ್ ೧೯೨೧.]